মানুষের ব্যবসায়িক জীবন নানাবিধ অনিশ্চয়তা এবং ঝুঁকির মধ্যে প্রবাহমান। মানব সভ্যতার ক্রম বিকাশের সাথে সাথে মানুষের আর্থ সামাজিক ও জীবন জীবিকার প্রতিটি ক্ষেত্রে তার প্রভাব প্রবাহিত হয়। মানুষের জীবন যাপনের পথ নিষ্কন্টক ও নিশ্চিত করার জন্য মানুষ যুগের চাহিদা মোতাবেক ব্যবস্থা প্রনয়ন করেছেন। প্রাথমিক যুগে এটি ছিল সমবায় মূলক ব্যবস্থা। বীমাকারীর স্বার্থ ছিল গৌন কিন্তু সময়ের অগ্রগতির সাথে সাথে মানুষের জীবন ধারনের মান বেড়েছে, বেড়েছে মানুষের কর্ম-কান্ডের জটিলতা, পরিধি এবং পরিব্যপ্তি, সেই সাথে বেড়েছে ঝুঁকির প্রকৃতি। সম্পত্তি রক্ষা, দূর্ঘটনা নিয়ন্ত্রন, আয়ের নিশ্চয়তা, ব্যবসায়ের নিশ্চয়তা ইত্যাদি রক্ষার জন্য মানুষকে নানা রকম ঝুঁকির মোকাবেলা করতে হয়। এসব ঝুঁকির বিপরীতে গৃহীত বীমা ব্যবস্থাকে নন-লাইফ বা সাধারন বীমা বলা হয়ে থাকে অর্থাৎ কোন স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির ক্ষতি পূরনের সাথে সংশ্লিষ্ট বীমাকে আমরা সাধারন বীমা বলে থাকি। সাধারন বীমাকে আমরা নিম্মরূপে শ্রেনী বিন্যাস করতে পারি।
Read more